বৃহস্পতিবার, ৩১শে জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৬ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার *** এই সরকারের এক্সিট পলিসি চিন্তা করার সময় এসেছে: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য *** জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় সব পদক্ষেপ নেবে নয়াদিল্লি *** ইসরায়েলের ওপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা চান দেশটির ৩১ বিশিষ্ট নাগরিক *** এক সাপুড়ের প্রাণ নেওয়া সাপকে চিবিয়ে খেলেন আরেক সাপুড়ে *** তিন বাহিনীর প্রধান নিয়োগ রাষ্ট্রপতির হাতে রাখার প্রস্তাব *** ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্যানেল দিচ্ছেন উমামা, যোগদানের আহ্বান ফেসবুকে *** ১৫ই আগস্টের মধ্যে চাকসুর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা *** ‘প্রিয় বন্ধু’ ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের *** আইন ও বিচার বিভাগে পদায়ন বিধিমালা জারি

বেকিং সোডা ও বেকিং পাউডারের মধ্যে পার্থক্য কী?

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৩:১৯ অপরাহ্ন, ৩১শে মে ২০২৩

#

ছবি: সংগৃহীত

বেকিং সোডা আর বেকিং পাউডার দুটো নামের সঙ্গেই অনেকের পরিচয় আছে। কিন্তু কখন কোন উপাদান ব্যবহার করবেন তা নিয়ে ধন্ধে পড়েন বেশিরভাগ মানুষ। দুটো উপাদানের নামের রয়েছে ‘বেকিং’ শব্দটি। আবার দেখতেও একইরকম। তাই দুটো উপাদান গুলিয়ে ফেলেন অনেকে। 

যৌগিক গঠন আর ব্যবহারের দিক দিয়ে বেকিং সোডা ও বেকিং পাউডার দুটোই ভিন্ন। দুটি উপাদানই বেকিং এর সঙ্গে যুক্ত। কোনো মিশ্রণ বা মণ্ডে এই দুটি উপাদান মেশালে তা ফুলে ওঠে।

বেকিং পাউডার তৈরি হয় বেকিং সোডা ও অ্যাসিডের মিশ্রণে। কোনো ব্যাটার তৈরির শেষ ধাপে এটি মেশানো হয়। এতে কেক বেশ ফোলা ফোলা ও নরম হয়। অন্যদিকে বেকিং সোডা ক্ষারকীয়। মিশ্রণে কোনো অ্যাসিড জাতীয় পদার্থ থাকলে এর কার্যকারিতা সবচেয়ে ভালো হয়। ব্যাটারে পরিমিত পরিমাণে বেকিং সোডা মেশাতে হয়। প্রয়োজনের অতিরিক্ত বেকিং সোডা মেশালে মিশ্রণ সাবানের মতো ফেনাভ হয়ে যেতে পারে।

বেকিং পাউডারের কার্যকারিতার জন্য কোনও অ্যাসিডজাতীয় উপাদানের দরকার হয় না। এর উপযোগিতার জন্য প্রয়োজন পানি কিংবা জলীয় পদার্থ। পানির সংস্পর্শে এলেই বেকিং পাউডার তার কাজ শুরু করে। এই উপাদানটিও সুনির্দিষ্ট পরিমাণে ব্যবহার করতে হয়। তুলনায় বেশি হয়ে গেলে খাবারের স্বাদ তিতকুটে হয়ে যায়।

কিছু খাবারে বেকিং সোডা ও বেকিং পাউডার দুটোই দিতে হয়। এক্ষেত্রে উপকরণের পরিমাণ নিয়ে খুবই সতর্ক থাকতে হয়। 

কী করে বুঝবেন বেকিং সোডা ও বেকিং পাউডার এখনও ব্যবহারের উপযুক্ত আছে? 

সহজ একটি পরীক্ষার মাধ্যমেই বুঝতে পারবেন বেকিং সোডা আর বেকিং পাউডার ব্যবহার উপযুক্ত আছে কি না। বেকিং সোডার সঙ্গে মেশান দুই চামচ সোডা ও ভিনিগার। যদি মিশ্রণে বুদবুদ দেখা দেয়, তবে বুঝতে হবে সেটি এখনও ব্যবহারের উপযুক্ত।

আরো পড়ুন: সাদা রঙের সবজি বেশি করে খেতে বলা হয় কেন?

বেকিং পাউডারের ক্ষেত্রে, দুই চামচ এই গুঁড়োর সঙ্গে পানি মেশান। যদি উপযুক্ত পরিমাণে বুড়বুড়ি ভেসে ওঠে, বুঝবেন সেটি এখনও ব্যবহার করা যাবে। 

এই দু’টি উপাদানই রান্না ছাড়াও আরও অনেক কাজে ব্যবহৃত হয়।

এম এইচ ডি/আইকেজে 

রান্নাঘর রান্নাবান্না লাইফস্টাইল বেকিং সোডা বেকিং পাউডার

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন