ছবি-সংগৃহীত
শীতের আমেজ শুরু হয়েছে প্রকৃতিতে। সম্প্রতি ঋতু পরিবর্তনের ছোঁয়ায় কাশ্মীরের মুঘল উদ্যানসহ অন্যান্য এলাকার সৌন্দর্য বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। আর কাশ্মীরের সৌন্দর্য আগের তুলনায় বৃদ্ধি পাওয়ায় এখানে পর্যটকের সংখ্যা আবারো বৃদ্ধি পাবে বলে প্রত্যাশা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
কাশ্মিরের বাসিন্দারা জানান, এই সময়ে মানুষ কাশ্মীরে আসার জন্য অপেক্ষা করে। আমরা চাই মানুষ কাশ্মীরে আসুক এবং শালিমার, নিশাত উদ্যানসহ অন্যান্য সৌন্দর্য ঘুরে দেখুক।
প্রতিবছর শীতকালে কাশ্মীরে ৪০ দিনের মত প্রচণ্ড ঠান্ডা পড়ে, তখন সারা উপত্যকা জুড়েই ঘন ঘন তুষারপাত হয়। কাশ্মীরে কোথাও কোথাও তাপমাত্রা নেমে যায় মাইনাস ১০ ডিগ্রিরও নীচে। স্থানীভাবে একে বলা হয় ‘চিল্লাই কালান’। চিল্লাই কালান প্রায় ১ মাস ধরে অবস্থান করে।
আরো পড়ুন: প্রায় অর্ধশতাব্দী পর কারাম উৎসব: মাতোয়ারা মহাদেবপুর-গোমস্তাপুর
কাশ্মীর উপত্যকা ও লাদাখ অঞ্চলে তাপমাত্রা মাঝে মাঝে এতটাই কম হয় যে, বেশ কিছু লোকালয়ে পানি সরবরাহের পাইপনাইনও জমে যায়। প্রতিবছর ভারতের বিভিন্ন প্রান্তসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা নিশাত, শালিমার, হারওয়ান, মুঘল গার্ডেন এবং চশমাশাহি দেখতে ভিড় করেন কাশ্মীরে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং তুষারপাতের কারণে পর্যটকদের কাছে আলাদা কদর আছে কাশ্মীরের।
এসি/ আই. কে. জে/