ছবি: সংগৃহীত
এনজিওর চাকরি ছেড়ে মাশরুমের চাষ শুরু করেন অতিউর রহমান মিলন। শুরুর গল্পটা ছিল চ্যালেঞ্জের। কিন্তু চার বছরের ব্যবধানে পাল্টাতে শুরু করে ভাগ্যের চাকা। আড়াই হাজার স্কয়ার ফিটের জায়গায় এখন তিনটি শেড।
বাজারজাত করছেন মাশরুমের আচার, স্যুপ পাউডার, টুথ পাউডারসহ নানান পণ্য। চার লাখ টাকা বিনিয়োগে মাসে মুনাফা আসছে অন্তত ৯০ হাজার টাকা।
বিনিয়োগের তুলনায় লাভ বেশি হওয়ায় মাশরুম চাষে ঝুঁকছেন পটুয়াখালীর উদ্যোক্তারা। তবে দরকার যথাযথ প্রশিক্ষণ আর ব্যাংক ঋণ। প্রযুক্তির সহযোগিতায় বছর জুড়েই চাষাবাদ হয় মাসরুমের। কাঠের গুড়া, গমের ভুষি, ধানের কুড়া ও খড় দিয়ে চাষাবাদও সহজ। মাত্র পাঁচ হাজার টাকা বিনিয়োগেই শুরু করা যায় চাষাবাদ। লাভও মেলে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত। তাই আগ্রহ বাড়ছে তরুণদের।
আরো পড়ুন: একটি ধানগাছ একবার রোপণ করলে টানা পাঁচবার ফলন দেবে
পুষ্টিগুণের পাশাপাশি রয়েছে বাণিজ্যিক চাহিদা, রপ্তানি হতে পারে দেশের বাইরেও। নানামুখি চ্যালেঞ্জে কাজে লাগানো যাচ্ছে না সম্ভাবনার পুরোটা। যদিও চাষিদের প্রশিক্ষণসহ সরকারি নানা উদ্যোগের কথা জানান পটুয়াখালী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো.নজরুল ইসলাম।
এসি/ আই.কে.জে/