বৃহস্পতিবার, ৩১শে জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৬ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** ইসিতে আয়-ব্যয়ের হিসাব দিল বিএনপি-জামায়াতসহ ২৯ দল *** সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে পর্তুগাল *** রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হবে উভয় কক্ষের সদস্যদের গোপন ভোটে *** ১৮৫ বছরের পুরোনো বুনো মহিষের শিং পাহাড়পুর জাদুঘরে হস্তান্তর *** প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের ৩৬তম সভা অনুষ্ঠিত *** শিক্ষকের বিকল্প হবে চ্যাটজিপিটি *** শক্তি ও মালিকানা যার হাতে, তাকেই ক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে হবে: মির্জা ফখরুল *** পিআর পদ্ধতিতে হবে ১০০ সংসদীয় আসনের উচ্চকক্ষ, ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত *** কিছু দিনের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা *** গোপালগঞ্জে কোনো প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করা হয়নি: সেনাসদর

ঘিয়ের ৭ টি বিস্ময়কর গুণ, জানলে অবাক হবেন

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৫:৩৬ অপরাহ্ন, ১১ই মে ২০২৩

#

ছবি: সংগৃহীত

গরম ভাতে, খিচুড়ি বা রোস্টে কয়েক ফোঁটা ঘি যেন অন্য মাত্রা এনে দেয়। তবে স্বাস্থ্যের কথা ভেবে অনেকেই ঘি খেতে চান না। অনেকেই মনে করেন, ঘি খেলে বোধ হয় মেদ বেড়ে যায়।

কিন্তু চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ, সবার মতে পরিমিত পরিমাণ ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। রক্তে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে ঘি। ঘিয়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা চেহারায় বয়সের ছাপ আসতে দেয় না। ত্বক উজ্জ্বল করে। চুলের স্বাস্থ্যের জন্যও এটি দারুণ উপকারী। ঘি ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডে ভরপুর, যা পেটের চর্বি কমাতেও সাহায্য করে।

তবে এসব ছাড়াও শরীরে আরো অনেক উপকার করে ঘি। চলুন জেনে নেই সেগুলো।

১. ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ এবং ই। তা লিভারের পাশাপাশি ত্বকের স্বাস্থ্য এবং হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতেও সাহায্য করে।

২. রোগ প্রতিরোধী ‘টি সেল’ উৎপাদনে সহায়তা করে ঘি। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে মজবুত করে।

৩. হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান হল ক্যালশিয়াম। কিন্তু এই যৌগটি একা কোনও কাজ করতে পারে না। রক্ত থেকে ক্যালশিয়াম শোষণ করার জন্য প্রয়োজন ভিটামিন কে-র। ঘিয়ের মধ্যে ভিটামিন কে প্রাকৃতিকভাবে রয়েছে। যা হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখে।

৪. ওজন ঝড়াতে এবং সামগ্রিক সুস্থতা বজায় রাখতে গেলে বিপাকহার ভাল হওয়া প্রয়োজন। পরিমিত পরিমাণ ঘি খেলে বিপাকহার এবং হজমক্রিয়া উন্নত হয়।

৫. রান্না করতে গিয়ে হঠাৎ ছ্যাঁকা লেগে গেলে পোড়া স্থানে ঘি লাগিয়ে রাখুন। ফোস্কা পড়বে না। চটজলদি ক্ষতস্থান সারিয়ে তুলবে।

আরো পড়ুন: কেন খাবেন লাল আটার রুটি, কিভাবে বানাবেন?

৬. ‘ল্যাক্টোজ় ইনটলারেন্স’ বা দুগ্ধজাত খাবার সহ্য হয় না যাঁদের, তাঁরাও নিশ্চিন্তে ঘি খেতে পারেন।

৭. ঠান্ডা লেগে সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে গিয়েছে? কিছুতেই ঘুমোতে পারছেন না? ঘি হালকা গরম করে নাকে দিয়ে দেখতে পারেন। বন্ধ নাক খুলে যাবে। গলায় ঘা হলেও তা-ও সারিয়ে তুলবে ঘি।

এম এইচ ডি/
 

স্বাস্থ্য পরামর্শ টিপস ডায়েট ঘি গরম ভাত খিচুড়ি রোস্ট পুষ্টিবিদ

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন