ছবি: সংগৃহীত
মধুর গুণের শেষ নেই। মধুতে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ও আয়রন পাওয়া যায়। এছাড়াও এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম এবং ক্যালসিয়াম। এসব উপাদান অনেক রোগের ওষুধ হিসেবে কাজ করে। আদা ও মধু খাওয়া হলে তা কাশি নিরাময় করে। এছাড়া এটি পরিপাকতন্ত্রের উন্নতিতেও কাজ করে। ডায়াবেটিস রোগীদের মিষ্টি খেতে নিষেধ করেন চিকিৎসকরা।
মধুও খুব মিষ্টি। তাহলে প্রশ্ন উঠতেই পারে মধু খাওয়া কি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঠিক? বিশেষজ্ঞদের মতে, যাদের টাইপ ২ ডায়াবেটিস আছে, তাদের খুব সাবধানে কার্বোহাইড্রেট এবং চিনি খাওয়া উচিত। মিষ্টি খাওয়ার ব্যাপারেও তাদের সতর্ক থাকা প্রয়োজন। ডায়াবেটিস রোগীদের একটি বিষয় পরিষ্কার করা উচিত যে তারা যদি ডায়েটে মধু অন্তর্ভুক্ত করেন তবে অল্প পরিমাণে করতে হবে।
আরো পড়ুন : কিশমিশ যেভাবে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়
মধু ডায়াবেটিস রোগীদের সুগার লেভেল বাড়াতে পারে। এই অবস্থা গুরুতর হতে পারে। এ কারণে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে মধু খাওয়া এড়িয়ে চলুন। আজকাল বাজারে যেসব মধু বিক্রি হচ্ছে এতে সরাসরি চিনি মেশানো হয়। এই চিনি খুব দ্রুত রক্তে সুগারের মাত্রা বাড়াতে পারে।
যাদের গর্ভাবস্থা এবং দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আছে তাদের মধু খাওয়া উচিত নয়।
এম এইচ ডি/ এম/ এস/ আই.কে.জে/