সোমবার, ১লা সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৭ই ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** ‘নির্বাচন কমিশন সার্ভিস’ গঠনে সিইসির আশ্বাস *** তিন দলের তিন মত, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট করতে অনড় সরকার *** চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন এনসিপির নেতারা *** মুক্তিযুদ্ধের মূলনীতিকে ধারণ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে: হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ *** কেউ যদি নির্বাচনের বিকল্প নিয়ে ভাবে, সেটা হবে জাতির জন্য গভীর বিপজ্জনক: প্রধান উপদেষ্টা *** জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে আলোচনা হয়নি: বিএনপি *** ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ *** ট্রাম্পের শুল্কের যে প্রভাব পশ্চিমবঙ্গের ১৫ হাজার গার্মেন্টসে *** বিস্ফোরণ-গুলি-ড্রোনের শব্দকে শ্রুতিমধুর সংগীতে রূপান্তর করছেন গাজার শিল্পী *** অশান্ত বিশ্বে সি–মোদির বন্ধুত্বের বার্তা

সম্প্রীতি বাংলাদেশ ও ব্যতিক্রম, গৌহাটির যৌথ উদ্যোগে আলোচনা সভা

নিজস্ব প্রতিবেদক

🕒 প্রকাশ: ১২:৪১ অপরাহ্ন, ২৭শে নভেম্বর ২০২৩

#

ভারতের আসাম রাজ্যের রাজধানী গৌহাটির অসম সাহিত্য সভার রাধাগোবিন্দ বরুয়া সভাকক্ষে রোববার (২৬ নভেম্বর) সম্প্রীতি বাংলাদেশ এবং ব্যতিক্রম, গৌহাটির যৌথ উদ্যোগে 'ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক একাত্তরের আলোকে' শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন সম্প্রীতি বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, সদস্য সচিব ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারভেনশনাল হেপাটোলজি ডিভিশন প্রধান অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল, গৌহাটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার রুহুল আমিন, আসামের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. উষারঞ্জন ভট্টাচার্য, অধ্যাপক অমল কান্তি রাহা এবং ড. তিমির দে।

অনুষ্ঠানে বক্তারা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ভারত এবং আসামবাসীর অবদানের কথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। তারা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা এবং ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। এই দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যেকার বর্তমান সম্পর্ককে পৃথিবীর যে কোনো প্রতিবেশী দেশের জন্য তারা রোল মডেল হিসেবে আখ্যায়িত করেন। 

এ ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য বক্তারা সম্প্রীতি বাংলাদেশ এবং ব্যতিক্রম, গৌহাটিকে অভিনন্দন জানিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, ভবিষ্যতে এ ধরনের অনুষ্ঠান আরো বেশি বেশি আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশ এবং আসামের সাধারণ মানুষের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্য এবং সমঝোতা আরো বৃদ্ধি পাবে। আসাম রাজ্যের বাসিন্দাদের সাথে বাংলাদেশের মানুষের যে ঐতিহাসিক যোগাযোগ তা একাত্তরে বাংলাদেশের শরণার্থীদের জন্য যেমন আশীর্বাদ হিসেবে দেখা দিয়েছিল, তেমনি ভবিষ্যতে এ ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকলে তা এই অঞ্চলের মানুষের বিকাশেও সহায়ক হবে।

আই. কে. জে/

সম্প্রীতি বাংলাদেশ

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন