সোমবার, ২১শে জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৬ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** এবার তিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে ডিসিদের চিঠি *** ৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৫২০৬ *** খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু *** বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক: গোপালগঞ্জে প্রশাসন চাইলে রক্তপাত এড়ানো যেত *** পাকিস্তানকে উড়িয়ে ৯ বছর পর জিতল বাংলাদেশ *** এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা ও দলীয় প্রধান হওয়ার বিষয়ে তিন দলের ভিন্ন প্রস্তাব *** এত ‘নির্দোষ, নিরপরাধ, নিষ্পাপ’ সরকার আমি দেখিনি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য *** গণগ্রেপ্তারের অভিযোগ এনে কোটালীপাড়ায় বিএনপির সংবাদ সম্মেলন *** গোপালগঞ্জে জারি করা কারফিউ ও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার *** পাকিস্তানকে দাঁড়াতেই দিলেন না তাসকিনরা

সর্দি-কাশি হলে যেসব খাবার না খাওয়াই ভালো

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০১:২০ অপরাহ্ন, ২রা সেপ্টেম্বর ২০২৪

#

ছবি : সংগৃহীত

বর্তমানের আবহাওয়ায় কখনও গরম আবার কখনো বৃষ্টি। আবহাওয়ার এমন পরিবর্তনের ফলে জ্বর, ঠান্ডায় আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। এছাড়া বর্ষায় ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ বেড়ে যায়। ফলে জ্বর, ঠান্ডা, সর্দি, কাশি, ফ্লু দেখা দিতে পারে। এসময় সর্দি-কাশি হলে তা সহজে সারতে চায় না। ঘরোয়া চিকিৎসার পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খাচ্ছেন কিন্তু তারপরও দেখা যায় সর্দি-কাশি নিরাময় হচ্ছে না। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন সর্দি-কাশি হলে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে। এসব খাবার আপনার সর্দি-কাশি বাড়িয়ে দিতে পারে কিংবা নিরাময়ে বাঁধা দিতে পারে।

মিষ্টি

অনেকেই মিষ্টি খেতে পছন্দ করেন। এমনকি প্রতিদিনই একটু হলেও মিষ্টি খান। তবে যদি এখন আপনি সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হন তাহলে মিষ্টি এড়িয়ে চলুন। সর্দি-কাশির সময় মিষ্টি খেলে দেহে প্রদাহ বাড়ে। ফলে ইমিউনিটি কমে যায়। দেহে প্রভাব বিস্তার করে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া। সমস্যা থেকে সেরে উঠতে অনেকটা সময় লেগে যায়।

কফি

সর্দি, কাশি হলে অনেকেই শরীর গরম করতে বারবার কফি পান করেন। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন এটিই নাকি ভুল। কফিতে রয়েছে ক্যাফিন নামক একটি উপাদান। আর এই উপাদান শরীরে প্রদাহ বাড়ায়। ফলে সর্দি-কাশি কমার বদলে আরও বেড়ে যায়।

আরো পড়ুন : বিশ্ব নারিকেল দিবস আজ, দিনটির উদ্দেশ্য কী?

কাঁচা লবণ

অনেকেই ভাতের সঙ্গে কাঁচা লবণ খান। এতে নানান শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়া কাঁচা লবণ খেলেশরীরে সোডিয়ামের মাত্রা এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে যেতে পারে। ফলে শরীর বেশি পরিমাণে পানি ধরে রাখে। ফলে সর্দি-কাশির প্রকোপ আরও বেড়ে যায়।

ফাস্টফুড

বাইরের খাবার খেতে পছন্দ করেন কমবেশি সবাই। তবে এই ধরনের খাবার নিয়মিত খেলে  শরীরে প্রদাহ বাড়তে পারে। যার ফলে দুর্বল হয়ে পড়ে ইমিউনিটি। প্রভাব বাড়ায় ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া। যার দরুন সর্দি-কাশি থেকে সেরে উঠতে অনেকটা সময় লেগে যেতে পারে।

দুধ

দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার খেলে কাশি এবং সর্দির মতো শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে শ্লেষ্মা নিঃসরণ বাড়ায়। ফলে সর্দি-কাশি থেকে সেরে উঠতে সময় লাগে। তাই এসময় দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।

সূত্র: আস্ক নেসলে, ওয়েব এমডি

এস/কেবি


খাবার সর্দি-কাশি

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন